Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
উপজেলা হিসাব রক্ষণ অফিস, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল।
বিস্তারিত

‘ উপজেলা হিসাব রক্ষণ অফিস ’’

উপজেলা একাউন্টস অফিস অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অধীন এবং হিসাব মহা নিয়ন্ত্রনাধীন পরিচালিত। প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে উপজেলা একাউন্টস অফিস রয়েছে।

ছবি
label.column.field_office_cism

সেবা প্রাপ্তি ও প্রাপ্তিতে সমস্যা

 

 

সেবা প্রদান/প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অসুবিধাসমূহ

ক্রমিক নং

সেবা

নাগরিক পর্যায়

সরকারী পর্যায়

1

বেতন ভাতাদির বিল পাশ

বাজেট ভিত্তিক বেতন ভাতাদির ক্ষেত্রে বরাদ্দপত্র সময়মত না পৌছার কারণে বেতন ভাতা পেতে বিলম্ব হয়।

(খ) বদলীর ক্ষেত্রে নতুন কর্মস্থলে এলপিসি সময়মত না পৌছার কারনে বিল পেতে বিলম্ব হয়।

(গ) হাতে হাতে এলপিসি পাওয়া যায় না।

(ক) একাধিক মন্ত্রণালয়, বিভাগ অধিদপ্তর/পরিদপ্তর সত্বর অতিক্রম করতঃ ডাকযোগে বরাদ্দ পত্র জারী ও প্রেরনে অনেক জনবল ও সময়ের প্রয়োজন হয় বিধায় সেবা প্রদান ত্বরান্বিত হয় না।

(খ) লোকবলের অভাবে সময়মত এলপিসি জারী করা/প্রতিস্বাক্ষর করা যায় না।

(গ) এলপিসির মাধ্যমে জিপিএফ হিসাবে জমাকৃত টাকা স্থানান্তরিত হয় বিধায় হাতে হাতে এলপিসি দেয়া যায় না।

2

বেতন নির্ধারণ

অর্থ মমএণলায় ও প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আদেশ/ব্যাখ্যা জারী করে যাহা সংশ্লিষ্ট নাগরিক সব সময় জানতে পারে না। সংশ্লিষ্ট আদেশের কপি পায় না।

একাধিক মন্ত্রণালয় হতে জারীকৃত আদেশ/ব্যাখ্যা মাঠ পর্যায়ে পৌঁছাতে অনেক বিলম্ব হয়। অনেক সময় সংশ্লিষ্ট আদেশের কপি পৌছে না।

3

ছুটির হিসাব সংরক্ষণ

বিভিন্ন সময়ে ভোগকৃত ছুটি, পাওনা ছুটির পরিমান জানতে পারেনা।

লোকবলের অভাবে সময়মত ছুটির তথ্য লিপিবদ্ধ এুমে ছুটির হিসাব হালনাগাদ করা যায় না।

4

এলপিসি ইস্যু/প্রতিস্বাক্ষর করণ

সময়মত এলপিসি না পাওয়ার কারনে নানা রকমের অসুবিধা ভোগ করতে হয়।

লোকবলের স্বল্পতার কারনে দ্রুতগতিতে এলপিসি ইস্যু/প্রতিস্বাক্ষর করা সম্ভব হয় না।

5

সরবরাহ ও সেবা,মেরামত ও সংরক্ষণ এবং অন্যান্য খাতের বিল পাশ

বরাদ্দ পত্র, মঞ্জুরী পত্র যথাসময়ে পৌছায় না বিধায় সেবা পেতে বিলম্ব হয়।

(ক)বরাদ্দপত্র, মঞ্জুরীপত্র বিভিন্ন সতর অতিক্রম করে বিধায় যথাসময়ে পাওয়া যায় না। কোন কোন সময় সংশ্লিষ্ট পত্র পথিমধ্যে হারিয়ে যায়।

(খ) অনেক সময় বরাদ্দপত্রের ফটোস্ট্যাট কপি পাওয়া যায়। উহার সঠিকতা যাচাই করতে বিলম্ব হয়।

6

জিপিএফ অগ্রিম/চূড়ামত পরিশোধ

স্ব-স্ব অফিসের রেকর্ড রাখা হয় না বিধায় চাঁদাদাতা যখন তখন তার হিসাবে জমাকৃত টাকার পরিমাণ জানতে পারেনা। ফলে অগ্রিমের পরিমাণ নির্ধারণ ও মঞ্জুরী পেতে বিলম্ব হয়।

লোকবলের অভাবে রেকর্ডপত্র হাল নাগাদ রাখা যায় না।

7

সরকারী কর্মচারীদের বিভিন্ন ঋণ ও অগ্রিম পরিশোধ।

গৃহনির্মাণ,মটর সাইকেল,মটরগাড়ী ইত্যাদি ঋণ ও অগ্রিম মঞ্জুরী দীর্ঘ সূত্রতার কারনে সময়মত অর্থ পায়না।

মঞ্জুরী পত্রের সাথে অথরিটি পত্র পাওয়া যায় না বিধায় বিল পাশে বিলম্ব হয়।

8

পেনশন ও আনুতোষিক পররেশাধ।

চাকুরীবহি, চাকুরী বিবরণী, চাকুরী নিয়মিত করন আদেশ,চাকুরীকাল যাচাই ইত্যাদি হাল নাগাদ করা থাকে না বিধায় পেনশন ও আনুতোষিক মঞ্জুরী আদেশ পেতে বিলম্ব হয়।

চাকুরী নিয়মিতকরন আদেশ, চাকুরী কাল যাচাই, বেতন নির্ধারন ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনিয়ম থাকার কারনে পেনশন ও আনুতোষিক চূড়ান্ত করনে বিলম্ব হয়।

9

সিএও অফিসের অথরিটির ভিত্তিতে অনুদান ও প্রকল্পের ছাড়পত্র অর্থের বিল পাশ

বরাদ্দ পত্রের সাথে অথরিটি পত্র না পাওয়ার কারনে সেবা পেতে বিলম্ব হয়।

বরাদ্দপত্র ও অথরিটিপত্র যথাসময়ে পাওয়া যায়না ফলে বিল পাশে বিলম্ব হয়।

10

মন্ত্রণালয় ভিত্তিক প্রাপ্তি এবং অনুন্নয়ন ও উন্নয়ন বাজেটের বিপরীতে ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ এবং তার ভিত্তিতে মাসিক হিসাব প্রনয়ন।

অনুন্নয়ন খাতের বাজেট বই না পাওয়ায় কোন খাতের টাকা কোন কোডে জমা দেয়া হবে তা নিশ্চিত হতে পারে না।

অনুন্নয়ন ও উন্নয়ন বাজেট বই না পাওয়ার কারনে কোন কোন খাতে বাজেট রয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায় না। ফলে বাজেট এর খাত অনুযায়ী শুদ্ধ মাসিক হিসাবপ্রনয়নে যাচাই বাছাই করতে অনেক সময় ব্যয় হয়।

11

বিভিন্ন আয়ন-ব্যয়ন অফিসের হিসাবের সাথে ইউএও অফিসে প্রণীত হিসাবের সংগতিসাধন

স্বচ্ছ ধারনা না থাকায় কোড ভিত্তিক হিসাব প্রণয়নে ভুল ভ্রান্তি থাকে।

বিভিন্ন আয়ন ব্যয়ন অফিস হতে মাসিক হিসাব ইউএও অফিসে পৌছায় না। ফলে মাসিক হিসাবের সংগতি সাধনে বিলম্ব হয়।

12

সোনালী ব্যংকের সাথে ইউএও অফিসের প্রাপ্তি ও পরিশোধের রিকনসিলিয়েশন করা

প্রাপ্তি ও পরিশোধ বাজেট সোনালী ব্যাংকে না থাকায় ব্যাংক এক খাতের টাকা অন্য খাতে জমা দেখায়। লোকবলের অভাবে সময়মত দৈনিক ব্যাংক স্ক্রল সরবরাহ করতে পারে না।

প্রতিদিনের ব্যাংক স্ক্রল, চালান, পরিশোধিত ভাউচার অর্থ বিভাগের নিদের্শনা মোতাবেক দৈনিক পাওয়া যায়না বিধায় রিকনসিলিয়েশনে বিলম্ব হয়।

13

সরকারী কোষাগারে জমাকৃত অর্থের চালান ভেরিফিকেশন

চালান ভেরিফিকেশনের জন্য দুর দুরান্ত থেকে ইউএও অফিসে আসা কষ্টকর।

লোকবলের অভাব থাকায় যখন তখন চালান ভেরিফিকেশন করা যায় না।

14

বিলে টোকেন নং প্রদান

 

 

টোকেন নং পাওয়ার জন্য অনেক সময় অপেক্ষা করতে হয়।

লোকবলের অভাবে বিল উপসহাপন করার সাথে সাথে টোকেন নং দেয়া যায় না।

15

পাশ করা বিলের এডভাইস লিখন ও ব্যাংকে প্রেরণ

বিল পাশ হওয়ার পর এডভাইস এর জন্য আপেক্ষা করতে হয় আবার ব্যাংকে এডভাইস প্রেরণ না হলে বিলের টাকা পেতে বিলম্ব হয়।

লোকবলের অভাবে পাশ করা বিল সমূহের এডভাইস লিখতে এবং ব্যাংকে বিশেষদূত মারফত প্রেরণে বিলম্ব হয়।

16

জিপিএফ হিসাব খোলা, জিপিএফ ব্রডশীট ও লেজার সংরক্ষণ

জিপিএফ হিসাব নং পেতে বিলম্ব হয়। স্ব স্ব অফিসে জিপিএফ ব্রডশীট রেজিষ্ট্রার ও লেজার সংরক্ষণ করে না বিধায় প্রয়োজনীয় মুহুর্তে চাহিত তথ্য পেতে বিলম্ব হয়।

লোকবলের স্বল্পতার কারনে জিপিএফ হিসাব নং প্রদানে বিলম্ব হয় এবং ব্রডশীট রেজিষ্টার ও লেজার হাল নাগাদ করতে অনেক সময় লেগে যায়।

17

জিপিএফ সুদ গননা করা ও সমাপ্তি জের নির্ধারন করা

বৎসর শেষে জিপিএফ ব্যালেন্স জানতে পারে না।

লোক স্বল্পতার কারনে বাৎসরিক সুদ গননা করা এবং সমাপ্তির জের নির্ধারনে অনেক বিলম্ব হয়।

18

একাউন্টস স্লীপ জারী করা

বৎসর শেষে একাউন্টস স্লীপ না পাওয়া পর্যন্ত জিপিএফ হিসাবের সমাপ্ত জের সম্পর্কে জানতে পারে না একাউন্টস স্লীপ পেতে বিলম্ব হয়।

লোকবল না থাকায় বৎসর শেষে সুদ গননা করতঃ ব্যালেন্সিং করা এবং একাউন্টস স্লীপ জারী করতে অনেক সময় লেগে যায়।

19

প্রজাতন্ত্রের হিসাব চূড়ান্ত করন

প্রজাতন্ত্রের হিসাবের বিভিন্ন খাতের টাকা জমা ও উত্তোলনে সুনিদিষ্ট কোন হিসাব সংরক্ষণ করে না।

লোকবলের স্বল্পতার কারনে প্রজাতন্ত্রের শুদ্ধ হিসাব প্রনয়নে বিলম্ব হয়।

20

ঋণ ও অগ্রিমের সুদ গননা

ঋণ ও অগ্রিমের সুদ গননা করে না। ফলে সুদ বাবদ কত পরিশোধযোগ্য তা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হয়

লোকবলের স্বল্পতার কারনে চাহিবা মাত্র সুদ গননা করে অবগত করাতে বিলম্ব হয়।

21

সিভিল অডিট কর্তৃক উত্থাপিত অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা

সিভিল অডিট কখন কি আপত্তি দেয় তা সাথে সাথে জানতে পারেনা। আবার আপত্তির জবাব প্রদানের পর তার সর্বশেষ অবস্থা কি তা সহজেই বুঝতে পারেনা।

সিভিল অডিট আপত্তির নিষ্পত্তির জন্য আয়ন-ব্যয়ন অফিসের সহযোগীতা পেতে বিলম্ব হয়।

 

 

উপজেলা একাউন্টস অফিসের প্রধান কাজ হল উপজেলা পর্যায়ের গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংযুক্ত তহবিল এবং প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাবে প্রাপ্তি ও প্রদানের যাবতীয় লেনদেন সম্পন্ন করত: ১৩ অংকের কোডের বিপরীতে সঠিক, নিভুল ও মান  সম্মত হিসাব প্রণয়ন করা।

এ অফিস হতে প্রতিমাসে উপজেলা পর্যায়ের সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন ভাতা, সরকারী অফিসের যাবতীয় সরবরাহ ও সেবা, সম্পদ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, পেনশন ও আনুতোষিক প্রদান, বিভিন্ন ঋণ ও অগ্রিম প্রদান, উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন খাতের অনুদান ও প্রকল্পের ছাড়কৃত অর্থ ইত্যাদি সংশি­ষ্ট বিল অনুমোদন ও পরিশোধ করা হয়। এছাড়া কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন ভাতা নির্ধারণ, জিপিএফ হিসাব সংরক্ষণ, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতার পিপিও জারী, ইত্যাদি কার্যক্রম সম্পাদন করা হয়।

উপজেলা একাউন্টস অফিসে কোন নগদ অর্থের লেনদেন হয় না। উপজেলা একাউন্টস অফিসারের পক্ষে সোনালী ব্যাংক, ট্রেজারী শাখা, সরকারী হিসাবের সকল লেনদেন সম্পন্ন করে থাকে। ট্রেজারী ব্যাংক কর্তৃক প্রেরিত চালান বা স্মারক মূলে প্রাপ্ত ব্যাংকের সমুদয় জমা ও প্রাপ্তির হিসাব উপজেলা একাউন্টস অফিসের হিসাবে অমত্মর্ভুক্ত হয়। এ অমত্মর্ভুক্তির কালে উপজেলা একাউন্টস অফিসারকে ব্যাংক থেকে প্রেরিত দৈনিক হিসাব বিবরণী ও এতদ্সংক্রামত্ম চালান ও স্মারক যথাযথভাবে পরীক্ষামেত্ম সঠিকতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হয়।

সিটিজেন চার্টার

ক্রঃ নং

বিভাগ/দপ্তর

সেবার নাম

দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

সেবা প্রদানের পদ্ধতি

সেবা প্রদানের প্রয়োজনীয় সময়

সেবা প্রদানের ফি

Frequency

সংশ্লিষ্ট অইন বিধি বিধান

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারের বিধান

১০

হিসাব মহা নিয়ন্ত্রক এর কার্যালয়

বেতন বিল নিষ্পত্তি

উপজেলা একাউন্টস অফিসার, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস

টোকেন কাউন্টারে জুনিয়র অডিটর বিলে টোকেন নং দিয়ে বিল অডিটরকে বুঝিয়ে দিবে। অডিটর বিলে পে-অর্ডার লিপিবদ্ধ করে সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টারে এন্ট্রি করতঃ উপজেলা একাউন্টস অফিসারের নিকট প্রেরণ করবেন। বিল পাশ হওয়ার পর জুনিয়র অডিটর এডভাইস লিখবেন এবং স্বাক্ষরের জন্য উপজেলা একাউন্টস অফিসারের নিকট উপস্থাপন করবেন। পাশকৃত বিল অনুযায়ী এডভাইস স্বাক্ষর হওয়ার পর বিল ও এডভাইসে এম এল এস এস/ জুনিয়র অডিটর এমবুশ প্রদান করবেন। অতঃপর এডভাইস রেজিষ্টারে এডভাইস এন্ট্রি দিয়ে এম  এল এস এস  সোনালী ব্যাংক ট্রেজারী শাখায় পৌছাবেন।

২৫ তারিখের মধ্যে দাখিল সাপেক্ষে পরবর্তী মাসের ১ম কর্মদিবসের মধ্যে

নাই

 

 

ডিভিশনাল কট্রোলার অব একাউন্টস

 

বেতন নির্ধারণ

ইউএও, অডিটর

বেতন নির্ধারণ সংক্রান্ত আদেশ নির্দেশসহ বেতন নির্ধারণ বিবরনী, চাকুরী বহি/ গেজেটেড অডিট রেজিষ্টারে প্রয়োজনীয় তথ্য লিপিবদ্ধক্রমে অডিটর উপস্থাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষরিত হওয়ার পর অডিটর উহাতে ইস্যু নম্বর দিবেন।

প্রাপ্তির পর ১০ কর্মদিবসের মধ্যে

নাই

 

 

 

ছুটির হিসাব সংরক্ষণ

ইউএও, অডিটর

গেজেটেড অফিসারগণের চাকুরী সংক্রান্ত তথ্যের ভিত্তিতে অডিটর অর্জিত ছুটি,ভোগকৃত ছুটি ইত্যাদি গননা করে ছুটির হিসাব সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ব্যক্তিগত নথি,গেজেটেড অডিট রেজিষ্টার ইত্যাদিসহ উপস্থাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষরিত হওয়ার পর অডিটর উহা সংরক্ষণ করবেন।

 

 

 

 

 

 

 

এলপিসি ইস্যু/প্রতিস্বাক্ষর করণ

ইউএও,অডিটর, জুঃঅডিটর,টাইপিষ্ট, এমএলএসএস

বদলীর আদেশ/দায়িত্ব হস্তান্তরপত্র ইত্যাদির ভিত্তিতে অডিটরম/জুনিয়র অডিটর এলপিসি তৈরী করত স্বাক্ষরের জন্য সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টারসহ ইউএও এর নিকট উপসহাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষর হওয়ার পর মেমো নং যুক্ত করে রেজিস্টার্ড ডাকযোগে প্রেরণ

প্রাপ্তির পর ৭ কর্মদিবসের মধ্যে

নাই

 

 

 

সরবরাহ ও সেবা মেরামত ও সংরক্ষণ এবং অন্যান্য খাতের বিল পাশ

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস

টোকেন কাউন্টারে বিল দাখিলের পর জুনিয়র অডিটর বিলে টোকেন নং প্রদান করতঃ বিল সমূহ অডিটর/ সংশ্লিষ্ট জুনিয়র অডিটরকে প্রদান করবেন। অতঃপর সংশ্লিষ্ট অডিটর/ জুনিয়র অডিটর বিলে পে-অর্ডার লিপিবদ্ধ করতে সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টার, বরাদ্দ পত্র,মঞ্জুরী পত্র, ক্ষমতা পত্র ইত্যাদি সহ ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক বিল পাশ হওয়ার পর জুনিয়র অডিটর এডভাইস লিখবেন। পুনরায় এডভাইসহ পাশকৃত বিল সমূহ ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন। এডভাইস স্বাক্ষরিত হওয়ার পর এম এল এস এস বিল ও এডভাইসে এমবুশ সীল দিবেন এবং এম এল এস এস এডভাইস সোনালী ব্যাংকে পৌঁছাবেন।

প্রাপ্তির পর ৪ কর্ম দিবসের মধ্যে

নাই

 

 

ডিভিশনাল কট্রোলার অব একাউন্টস

 

জিপিএফ অগ্রিম/ চুড়ান্ত পরিশোধ

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস

টোকেন কাউন্টার - টোকেন নং - অডিটর - ইউএও- জুনিয়র অডিটর- ইউএও-এমএলএসএস-সোনালী ব্যাংক

প্রাপ্তির পর ৩ কর্ম দিবসের মধ্যে

নাই

 

 

 

বিভিন্ন ঋণ ও অগ্রিম পরিশোধ

নাই

 

 

 

সিএও অফিসের অথরিটির ভিত্তিতে অনুদান ও প্রকল্পের ছাড়কৃত অর্থের বিল পাশ

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস

টোকেন কাউন্টার - টোকেন নং - অডিটর- ইউএও-জুনিয়র অডিটর-ইউএও-এমএলএসএস -সোনালী ব্যাংক

প্রাপ্তির পর ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে

নাই

 

 

 

পেনশন ও আনুতোষিক পরিশোধ

ইউএও পেনশন কেইস বিশেষ ডায়েরীভুক্ত করে অডিটরকে দিবেন। অডিটর সংশ্লিষ্ট আদেশ/নির্দেশ সহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করে অনুমোদনের জন্য ইউএও এর নিকট পেশ করবেন। অনুমোদনের পর অডিটর পিপিও, ডি-হাফ ইত্যাদি তৈরী করে ইউএও এর নিকট পেশ করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষরিত হওয়ার পর পেনশনার পিপিও গ্রহণ করবেন। উক্ত পিপিও এর ভিত্তিতে পেনশনার বিল তৈরী করে টোকেন কাউন্টারে

প্রাপ্তির পর ১০ কর্ম দিবসের মধ্যে

 

 

 

 

১০

 

উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন বাজেটের ভিত্তিতে মাসের মাসিক হিসাব প্রণয়ন

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর

সোনালী ব্যাংক হতে ব্যাংক স্ক্রলসহ চালান ও পরিশোধিত ভাউচার পাওয়ার তারিখ অনুযায়ী ইউএও ১ (প্রাপ্তি) ইউএও - ১ (প্রদান), ইউএও -২, ইউএও-৩, ইউএও -৪,ইউএও-৫, ইউএও -৬, ইউএও-৭, ইউএও -৮, ইউএও-৯, ইউএও-১০, ইউএও -১১, ইউএও-১৩,যথানিয়মে প্রণয়ন করতঃ সিডিউল তৈরী করা, বিভিন্ন বিবরণী তৈরী করার পর তা সিএও তে রক্ষিত কম্পিউটারে এন্ট্রি দিতে হয়।

প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে

নাই

 

 

১১

 

ডিডিও গণের হিসাবের সাথে ইউএও অফিসের মাসিক হিসাবের সংগতি সাধন

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর

ডিডিওগণ প্রাতিষ্ঠানিক কোড ভিত্তিক ইউএও-৪ এ তার উত্তোলিত বিল সমূহের পোষ্টিং দিয়ে মাসিক সমষ্টি নির্ণয় করতঃ উহা ইউএও অফিসে দাখিল করবেন। ইউএও অফিসের অডিটর/ জুনিয়র অডিটর উভয় ইউএও-৪ মিলাইয়া দেখবেন।

 

নাই

 

 

১২

 

ব্যাংকের সাথে ইউএও অফিসের প্রাপ্তিও প্রদানের রিকনসিলিয়েশন

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর

ইউএও - ১,২ এর সাথে সরকারী হিসাব নং প্রাতিষ্ঠানিক কোড নং ভিত্তিক প্রাপ্তি ও প্রদানের সাথে ব্যাংক বিবরনী রিকনসিলিয়েশন করবেন

প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে

নাই

 

 

১৩

 

সরকারী কোষাগারে জমাকৃত অর্থের চালান ভেরিফিকেশন

অডিটর, জুনিয়র অডিটর

বাজেট বই ও শ্রেণী বিন্যাস চার্ট বই অনুযায়ী চালানে বর্ণিত কোড নং সঠিক অছে কিনা তা যাচাই করা

প্রাপ্তির সাথে সাথে

নাই

 

 

১৪

 

বিলে টোকেন নং প্রদান

জুনিয়র অডিটর

টোকেন কাউন্টারে বিল উপস্থাপনের সাথে জুনিয়র অডিটর টোকেন রেজিষ্টারে ও বিলে টোকেন নং প্রদান করতঃ টোকেন বিল উপস্থাপন কারীকে প্রদান করবেন

 

 

১৫

 

পাশ করা বিলের এডভাইস লিখন ও ব্যাংকে প্রেরণ

জুনিয়র অডিটর, এম এল এস এস

ইউএও কর্তৃক বিল পাশ হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট জুনিয়র অডিটর এডভাইস লিখে বিল ও এডভাইস স্বাক্ষরের জন্য ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন। স্বাক্ষরিত হওয়ার পর এমএলএসএস উহাতে এমবুশ সীল দিয়ে ব্যাংকে পৌঁছাবেন।

বিল পাশ হওয়ার সাথে সাথে

নাই

 

 

১৬

 

জিপিএফ হিসাব নং খোলা, ব্রডশীট ও লেজার সংরক্ষণ

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর

আবেদন পত্র পাওয়ার পর জুনিয়র অডিটর সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টার ও জিপিএফ হিসাব নম্বর লিপিবদ্ধ করতঃ স্বাক্ষরের জন্য ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন

প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে

নাই

 

 

১৭

 

জিপিএফ সুদ গণনা ও সমাপ্ত জের নিরূপন

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর

৩০ শে জুনের পর ব্রডশীট রেজিষ্টারের সাথে লেজারের মিল করার পর নির্ধারিত হারে সুদ প্রদান করতঃ প্রতিটি হিসাবের সমাপ্তি জের নির্ণয় করে শুদ্ধতা যাচাই ও স্বাক্ষরের জন্য ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করতে হয়।

প্রতি বৎসর ৩০ শে জুলাই এর মধ্যে

নাই

 

 

১৮

 

একাউন্টস স্লীপ ইস্যু

জিপিএফ লেজারে সমাপ্তি জের নির্ধারনের পর প্রতিটি চাদা দাতার জন্য একাউন্টস স্লীপ তৈরী করতঃ প্রাতিষ্ঠানিক কোড ভিত্তিক রেজিষ্টারে নির্ধারিত ছকে লিপিবদ্ধ ক্রমে স্বাক্ষরের জন্য লেজারসহ ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করতে হয়।

জুন চুড়ান্ত সময়কালে

 

 

১৯

 

প্রজাতন্ত্রের হিসাব চূড়ান্ত করণ

ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর

৩০ শে জুনের পর প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাবের সকল আইটেম ১৩ অংকের কোড ভিত্তিতে নির্ধারিত ছকে চুড়ান্ত করতে হয়।

প্রতি বৎসর ৩০ শে জুলাই এর মধ্যে

নাই

 

 

২০

 

ঋণ ও অগ্রিমের সুদ গণনা

৩০ শে জুনের পর সংশ্লিষ্ট ব্রডশীট রেজিষ্টারে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সুদ গণনা করে আদায়যোগ্য সুদের পরিমান নির্ধারণ করতঃ সংশ্লিষ্ট ঋণ গ্রহীতা /ডিডিও কে জানাতে হয়।

আসল টাকা অদায় হওয়ার পরপরই

 

 

২১

 

সিভিল অডিটর কর্তৃক উত্থাপিত অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ

সিভিল অডিট অধিদপ্তর হতে অডিট রিপোর্ট পাওয়ার পর অনুচ্ছেদ ভিত্তিক জবাব যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সিভিল অডিট অধিদপ্তরে প্রেরণ করতে হয়। জবাব তৈরীর জন্য আদায়যোগ্য অর্থ আদায়ের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়।

রিপোর্ট পাওয়ার পর ৩০ দিনের মধ্যে জবাব সিভিল অডিট অধিদপ্তরে প্রেরণ নিশ্চত করতে হবে।

 

 

 

 

১। নিরীক্ষাধীন অফিস সমূহের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ভাতার বিল পাশ।

২।  বেতন নির্ধারন ও ছুটির হিসাব সংরক্ষণ।

৩।  চেক ড্রয়িং ক্ষমতা সম্পন্ন দপ্তর, সমূহের (যদি থাকে) কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন ভাতা পরিশোধ।

৪। নিরীক্ষাধীন অফিস সমূহের সরবরাহ ও সেবা, মেরামত ও সংরক্ষণ এবং অন্যান্য খাতে বিল পাশ।

৫। কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জি.পি.এফ অগ্রীম/চুরানৱ পরিশোধ, বিভিন্ন ঋণ ও অগ্রীম পেনশন আনুতোষিক পরিশোধ।

৬ । সংশ্লিষ্ট সিএও অফিসের অথরিটির ভিত্তিতে অনুদান ও প্রকল্পের ছাড়কৃত অর্থের দাবী পরিশোধ।

৭। মন্ত্রনালয় ভিত্তিক প্রাপ্তি এবং অনুন্নয়ন ও উন্নয়ন বাজেটের বিপরীতে ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ  এবং তার ভিত্তিতে মাসিক

হিসাব প্রণনয়ন।

৮। উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন অফিসের হিসাবের সাথে ইউএও/অফিসের হিসাবের সংগতি সাধন।

৯।  সোনালী ব্যাংকের সাথে প্রাপ্তি ও পরিশোধের ব্যাংক রিকনসিলিয়েশণ।

১০। সরকারী কোষাগারে জমাকৃত অর্থের চালান ভেরিফিকেশন।

১১। সিভিল অডিট কর্তৃক উত্থাপিত অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ।

সাধারণ তথ্য

উপজেলা একাউন্টস অফিস অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অধীন এবং হিসাব মহা নিয়ন্ত্রনাধীন পরিচালিত। প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে উপজেলা একাউন্টস অফিস রয়েছে।

label.column.field_projects

উপজেলা একাউন্টস অফিস অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অধীন এবং হিসাব মহা নিয়ন্ত্রনাধীন পরিচালিত। প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে উপজেলা একাউন্টস অফিস রয়েছে।

যোগাযোগ

উপজেলা পরিষদ,

ঘাটাইল, টাঙ্গাইল